ঢাকা, অক্টোবর ২২- দীর্ঘ প্রায় একদশকের
অপেক্ষার অবসান হলো। শেখ রাসেল পেলো জীবনের প্রথম শিরোপা। সোমবার
গ্রামীণফোন ফেডারেশন কাপের ফাইনালে শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবকে ২-১ গোলে
হারিয়ে এই শিরোপা জিতে তারা। শুধু ফেডারেশন কাপেই নয়, ঢাকার ফুটবলেও এটি
তাদের প্রথম শিরোপা।
শেষ পাঁচ মিনিটের দুই গোলে উৎসবের আনন্দে মেতে উঠে শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্র। অবশ্য এই জয় পেতে তাদের অনেক বেগ পেতে হয়েছে। খেলার নির্ধারিত সময় ছিলো অমিমাংশিত। তাই খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে।
অতিরিক্ত সময়ের ৫ মিনিটে নাইজেরীয় স্ট্রাইকার মাইক অটোজেরির গোলে এগিয়ে যায় শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব। স্বদেশী জোসেফ অজুরুম্বার ক্রসে শেখ রাসেল গোলরক্ষক বিপ¬ব ভট্টাচার্যের ফিস্ট ডিফেন্ডার আমিনুল ইসলাম রক্ষা করতে ব্যর্থ হলে অটোজেরি ফাকায় বলে পেয়ে শটে বল জালে জড়ান (১-০)।
এক গোলে এগিয়ে শেখ জামাল যখন উৎসবের অপেক্ষায়, ঠিক তখনই কপাল পুড়ে তাদের। পাঁচ মিনিটের ব্যবধানে শেখ রাসেল দুই গোল করে তাদের জয়টি ছিনিয়ে নেয়।
শেখ রাসেলের এই দুই গোলের,পেছনের কারিগর ছিলেন মিডফিল্ডার মামুনুল ইসলাম। তার দুটি পাসে এমিলি ও সনি দুই গোল করে দলকে শুধু বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা করেনি, জয়ে আনন্দে ভাসিয়ে তোলেন।
খেলার ১১৫ মিনিটে সমতাসূচক গোলটি করেন জাহিদ হাসান এমিলি। মামুনুল ইসলামের চমৎকার ক্রসে হেডে লক্ষ্যভেদ করেন দেশের অন্যতম সেরা এই স্ট্রাইকার (১-১)।
টুর্নামেন্টে এমিলির এটি সপ্তম গোল। তাই গোলদাতার তালিকায় তিনি থাকলেন শীর্ষে। বাংলাদেশ স্পোর্টস জার্নালিস্টস কমিউনিটির বিচারে তিনি হন টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড়। ছয় গোল করে শেখ জামালের নাইজেরীয় স্ট্রাইকার মাইক অটোজেরি থাকলেন দ্বিতীয় স্থানে।
শুধু গোল সমতা এনেই বসে থাকেনি শেখ রাসেল, এগিয়ে যেতেও মরিয়া হয়ে ওঠে তারা। ম্যাচের শেষ মিনিটে তাদের উৎসবের আনন্দে ভাসান হাইতির মিডফিল্ডার সনি নরদে। মামুনুলের ক্রসে সনির বাঁ পায়ের শট ঠিকানা খুঁজে পায় জামালের জালে (২-১)।
তাই এগিয়ে থেকেও জিততে পারেনি শেখ জামাল। হারের বেদনায় নীল হয়ে মাঠ ছাড়তে হয় তাদের।
অসাধারণ ফুটবল খেলে শেখ রাসেলের সনি নরদে হন ফাইনালের সেরা খেলোয়াড়। টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন একই ক্লাবের মিডফিল্ডার মামুনুল ইসলাম।
শেখ রাসেল কোচ মারুফুল হকের বিশ্বাস ছিলো শেষ পর্যন্ত তার দলই জিতবে। তিনি বলেন, “প্রথমে এক গোল হজম করে আমি মোটেও হতাশ হইনি। খেলোয়াড়দের প্রতি আমার আস্থা ছিলো ম্যাচ বের করে আনতে পারবে তারা। আমাদের আস্থার প্রতিদান দিতে পেরেছে খেলোয়াড়েরা।”
শেখ জামাল কোচ জোসেফ আফুসি হেরে হতাশ। তিনি বলেন, “এক গোলে এগিয়ে থেকে আমাদের চেষ্টা ছিলো ম্যাচ ধরে রাখা। কিন্তু শেখ রাসেল খেলোয়াড়েরা শেষ দিকে এতোটাই ভালো খেলেছে তাদের আটকে রাখা সম্ভব হয়নি।”
[ উৎসঃ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম ]
শেষ পাঁচ মিনিটের দুই গোলে উৎসবের আনন্দে মেতে উঠে শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্র। অবশ্য এই জয় পেতে তাদের অনেক বেগ পেতে হয়েছে। খেলার নির্ধারিত সময় ছিলো অমিমাংশিত। তাই খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে।
অতিরিক্ত সময়ের ৫ মিনিটে নাইজেরীয় স্ট্রাইকার মাইক অটোজেরির গোলে এগিয়ে যায় শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব। স্বদেশী জোসেফ অজুরুম্বার ক্রসে শেখ রাসেল গোলরক্ষক বিপ¬ব ভট্টাচার্যের ফিস্ট ডিফেন্ডার আমিনুল ইসলাম রক্ষা করতে ব্যর্থ হলে অটোজেরি ফাকায় বলে পেয়ে শটে বল জালে জড়ান (১-০)।
এক গোলে এগিয়ে শেখ জামাল যখন উৎসবের অপেক্ষায়, ঠিক তখনই কপাল পুড়ে তাদের। পাঁচ মিনিটের ব্যবধানে শেখ রাসেল দুই গোল করে তাদের জয়টি ছিনিয়ে নেয়।
শেখ রাসেলের এই দুই গোলের,পেছনের কারিগর ছিলেন মিডফিল্ডার মামুনুল ইসলাম। তার দুটি পাসে এমিলি ও সনি দুই গোল করে দলকে শুধু বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা করেনি, জয়ে আনন্দে ভাসিয়ে তোলেন।
খেলার ১১৫ মিনিটে সমতাসূচক গোলটি করেন জাহিদ হাসান এমিলি। মামুনুল ইসলামের চমৎকার ক্রসে হেডে লক্ষ্যভেদ করেন দেশের অন্যতম সেরা এই স্ট্রাইকার (১-১)।
টুর্নামেন্টে এমিলির এটি সপ্তম গোল। তাই গোলদাতার তালিকায় তিনি থাকলেন শীর্ষে। বাংলাদেশ স্পোর্টস জার্নালিস্টস কমিউনিটির বিচারে তিনি হন টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড়। ছয় গোল করে শেখ জামালের নাইজেরীয় স্ট্রাইকার মাইক অটোজেরি থাকলেন দ্বিতীয় স্থানে।
শুধু গোল সমতা এনেই বসে থাকেনি শেখ রাসেল, এগিয়ে যেতেও মরিয়া হয়ে ওঠে তারা। ম্যাচের শেষ মিনিটে তাদের উৎসবের আনন্দে ভাসান হাইতির মিডফিল্ডার সনি নরদে। মামুনুলের ক্রসে সনির বাঁ পায়ের শট ঠিকানা খুঁজে পায় জামালের জালে (২-১)।
তাই এগিয়ে থেকেও জিততে পারেনি শেখ জামাল। হারের বেদনায় নীল হয়ে মাঠ ছাড়তে হয় তাদের।
অসাধারণ ফুটবল খেলে শেখ রাসেলের সনি নরদে হন ফাইনালের সেরা খেলোয়াড়। টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন একই ক্লাবের মিডফিল্ডার মামুনুল ইসলাম।
শেখ রাসেল কোচ মারুফুল হকের বিশ্বাস ছিলো শেষ পর্যন্ত তার দলই জিতবে। তিনি বলেন, “প্রথমে এক গোল হজম করে আমি মোটেও হতাশ হইনি। খেলোয়াড়দের প্রতি আমার আস্থা ছিলো ম্যাচ বের করে আনতে পারবে তারা। আমাদের আস্থার প্রতিদান দিতে পেরেছে খেলোয়াড়েরা।”
শেখ জামাল কোচ জোসেফ আফুসি হেরে হতাশ। তিনি বলেন, “এক গোলে এগিয়ে থেকে আমাদের চেষ্টা ছিলো ম্যাচ ধরে রাখা। কিন্তু শেখ রাসেল খেলোয়াড়েরা শেষ দিকে এতোটাই ভালো খেলেছে তাদের আটকে রাখা সম্ভব হয়নি।”
[ উৎসঃ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম ]
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন