কিছুদিনের মধ্যেই হয়তো স্কাইপিতে কথোপকথনের সময় অপর পাশের সঙ্গীটি মানুষ না
রোবট তা নিয়ে ধন্ধে পড়তে হবে, কারণ- রাশিয়ার প্রকৌশলীরা ইতিমধ্যেই ‘আলিসা’
নামের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন মেয়ে-রোবট তৈরি করে ফেলেছেন। আলিসাকে
প্রথম দর্শনে কোনো মেয়ে বলে ভুল হওয়াটাই স্বাভাবিক। অথচ আলিসা
অ্যান্ড্রয়েডনির্ভর একটি রোবট মাত্র! খবর ইন্দো এশিয়ান নিউজ সার্ভিসের।
মানুষের অমরত্ব নিয়ে গবেষণার জন্য আলোচিত রাশিয়ার কোটিপতি মিডিয়া মুঘল দিমিতার ইটসকভের ‘রাশিয়া ২০৪৫’ নামের প্রতিষ্ঠান থেকে তৈরি করা হয়েছে আলিসাকে। ইটসকভের ধারণা, ২০৪৫ সালের মধ্যেই মানুষের বুদ্ধিমত্তা, জ্ঞান আর মনকে প্রযুক্তির মাধ্যমে অ্যান্ড্রয়েড রোবটের শরীরে স্থানান্তর করে মানুষকে অমরত্ব দেয়া সম্ভব হবে। ইটসকভের এ ধারণাকে বাস্তবায়ন করতেই রাশিয়ার ‘নিউরোবটিক্স’ প্রথম মেয়ে অ্যান্ড্রয়েড রোবটটিকে তৈরি করেছে।
আলিসার মুখ তৈরি করা হয়েছে সিলিকন দিয়ে। চেহারায় ৮ রকম ভঙ্গি ফুটিয়ে তুলতে পারে আলিসা। নিউরোবটিক্সের তৈরি সফটওয়্যারের কল্যাণে রোবটটির মধ্যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কিছুটা ছাপ পড়েছে যার ফলে কথোপকথন চালানোর উপযুক্ত হয়েছে আলিসা।
প্রকৌশলীরা জানিয়েছেন, আলিসাকে তৈরির কাজ এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। রোবটটির চোখে বসানো ক্যামেরার সাহায্যে টেলিপ্রেজেন্স মোডে স্কাইপি ব্যবহার করে কথাবার্তা চালাতে পারে। ইইজি বা ইলেকট্রোএনসেফালোগ্রাফি নামের প্রযুক্তি ব্যবহার করে আলিসাকে আরও উন্নত করার পরিকল্পনা করেছেন গবেষকরা।
রাশিয়া ২০৪৫-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান নিউরোবটিক্স প্রকৌশলীরা দাবি করেছেন, চলতি দশকের শেষ নাগাদ অ্যান্ড্রয়েড রোবটের ব্যবহার বেড়ে যাবে।
মানুষের অমরত্ব নিয়ে গবেষণার জন্য আলোচিত রাশিয়ার কোটিপতি মিডিয়া মুঘল দিমিতার ইটসকভের ‘রাশিয়া ২০৪৫’ নামের প্রতিষ্ঠান থেকে তৈরি করা হয়েছে আলিসাকে। ইটসকভের ধারণা, ২০৪৫ সালের মধ্যেই মানুষের বুদ্ধিমত্তা, জ্ঞান আর মনকে প্রযুক্তির মাধ্যমে অ্যান্ড্রয়েড রোবটের শরীরে স্থানান্তর করে মানুষকে অমরত্ব দেয়া সম্ভব হবে। ইটসকভের এ ধারণাকে বাস্তবায়ন করতেই রাশিয়ার ‘নিউরোবটিক্স’ প্রথম মেয়ে অ্যান্ড্রয়েড রোবটটিকে তৈরি করেছে।
আলিসার মুখ তৈরি করা হয়েছে সিলিকন দিয়ে। চেহারায় ৮ রকম ভঙ্গি ফুটিয়ে তুলতে পারে আলিসা। নিউরোবটিক্সের তৈরি সফটওয়্যারের কল্যাণে রোবটটির মধ্যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কিছুটা ছাপ পড়েছে যার ফলে কথোপকথন চালানোর উপযুক্ত হয়েছে আলিসা।
প্রকৌশলীরা জানিয়েছেন, আলিসাকে তৈরির কাজ এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। রোবটটির চোখে বসানো ক্যামেরার সাহায্যে টেলিপ্রেজেন্স মোডে স্কাইপি ব্যবহার করে কথাবার্তা চালাতে পারে। ইইজি বা ইলেকট্রোএনসেফালোগ্রাফি নামের প্রযুক্তি ব্যবহার করে আলিসাকে আরও উন্নত করার পরিকল্পনা করেছেন গবেষকরা।
রাশিয়া ২০৪৫-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান নিউরোবটিক্স প্রকৌশলীরা দাবি করেছেন, চলতি দশকের শেষ নাগাদ অ্যান্ড্রয়েড রোবটের ব্যবহার বেড়ে যাবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন